সঞ্চয়পত্রের মুনাফা প্রদান নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন একটা নির্দেশ প্রদান করেছে এটি কারো কারো জন্য দুঃসংবাদ ও বটে আমরা হয়তোবা অনেকেই জানি সঞ্চয়পত্র অনেকভাবেই কিন্তু ক্রয় করা যায় আপনি ব্যাংক থেকে ক্রয় করতে পারেন বা জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর এর অফিস থেকে ক্রয় করতে পারেন বা পোস্ট অফিস থেকে ক্রয় করতে পারেন জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর এবং আমরা যদি ব্যাংক গুলো থেকে সঞ্চয় পত্র ক্রয় করি সে ক্ষেত্রে আমরা কিন্তু একটা পদ্ধতিতে মুনাফা উত্তোলন করি আবার পোস্ট অফিস থেকে যারা সঞ্চয়পত্র ক্রয় করে সেটা পোস্ট অফিস সঞ্চয় পত্র হোক বা পরিবার সঞ্চয়পত্র তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র পেনশনার সঞ্চয়পত্র বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র হোক না কেন তারা যদি পোস্ট অফিস থেকে ক্রয় করে সেক্ষেত্রে কিন্তু একটা ভিন্ন পদ্ধতিতে মুনাফা উত্তোলন করতে হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী নতুন পরিপত্র জারি করে সার্কুলার দেওয়া হয়েছে মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর ছয় বছরের মধ্যে সঞ্চয়পত্রের মুনাফা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডাটা ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে এই জারি করা আরও বলা হয় সরকারি সিকিউরিটি জাতীয় সঞ্চয় স্কিমের আওতায় ইস্যুকৃত সার্টিফিকেট এর ক্ষেত্রে এই আইনের অধীনে সরকার কর্তৃক গঠিত হবার নিযুক্ত কোন ট্রাস্ট বাধিত সরকার অন্য কোন ট্রাস্টের কোন প্রকার নোটিশ গ্রহণ করতে বাধ্য থাকবে না এরূপ কোন নোটিশ তারা সরকারকে অনুরোধ কার্যক্রম গ্রহণ করাতে বাধ্য করা যাবে না এছাড়াও এই ধরনের বিষয়ে সরকারকে প্রার্থী হিসাবে গণ্য করা যাবেনা সার্কুলারে বলা হয় জাতীয় সঞ্চয় স্কিমের আওতায় ইস্যুকৃত সার্টিফিকেট এর ইন্টারেস্ট বাবদ যে তারিখে পাওনা হয়েছে ওই তারিখ থেকে 6 বছরের মধ্যে তা উত্তোলন করতে হবে সৌরভ দা স্টোরি এইটাই দাঁড়ালো যারা হয়তোবা ব্যাংক এবং জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর ছাড়া পোস্ট অফিস থেকে সঞ্চার পথ।
ক্রয় করেছেন যেহেতু পোস্ট অফিস থেকে সঞ্চয় পত্র ক্রয় করলে সাধারণত এই অ্যাপটির মাধ্যমে সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে আসে না আপনাকে সাধারণত এক ধরনের বই দেওয়া হয় এ বই আপনাকে প্রত্যেক মাসে মাসে বা তিন মাস অন্তর যেসব ঋত্বিক আপনি ক্রয় করেছেন যে মুনাফা নির্দিষ্ট সময় পরপর এই বই নিয়ে গিয়ে কিন্তু আপনার মুনাফা টা এই পোস্ট অফিস থেকে উত্তোলন করতে হয় তো পোস্ট অফিস থেকে যদি আপনি উত্তোলন না করেন মুনাফা তোর যেই তারিখ থেকে আপনার পাওনা থাকবে তার ছয় বছরের মধ্যে মুনাফা উত্তোলন না করলে সেটা কিন্তু তামাদি হয়ে যাবে এবং আপনি কিন্তু এটাতেও থাকবেন না তবে যারা সাধারণত জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর বা অনেক ক্ষেত্রে ব্যাংকের মাধ্যমে আমরা সঞ্চয়পত্র ক্রয় করি তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু তেমন এখানে একটা সমস্যা নাই।
কেননা তাদের কিন্তু হচ্ছে মুনাফা বাজেটে ইন্টারেস্ট দেয় কিন্তু সাধারণ তত্ত্বের মাধ্যমে ব্যাংক একাউন্টে চলে আসে আশা করি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন তো তাদের জন্য কিন্তু এই নতুন সার্কুলার টা হয়তোবা প্রযোজ্য হচ্ছে সরকারি সিদ্ধান্ত নিয়ে আপনাদের কি ওপেনিয়ন।
অবশ্যই আমাদের জানে দিতে ভুলবেননা ভিডিওর কমেন্ট বক্সে আজকে এখান থেকে বিদায় নিচ্ছি সকলে ভাল থাকবেন ভালোর দলে থাকবেন.